ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন FUNDAMENTALS EXPLAINED

ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন Fundamentals Explained

ব্যর্থ প্রেমের গল্প এখন আমার এ জীবন Fundamentals Explained

Blog Article

এই এক বছর আগে মাম শুধু আমার ছিল কিন্তু এখন………এখন সে অন্য কারোর সম্পত্তি । যখন আমার বাড়ি থেকে অপমান করে মাম কে তাড়িয়ে দিয়েছিল তখন মাম কাঁদতে কাঁদতে নিজেকে শেষ করতে গেলে ওর ছোট বেলার বন্ধু শুভম ওকে বাঁচিয়েছিল। সেই খারাপ সময় আমি ওর পাশে থাকতে পারিনি কিন্তু শুভম ওর ভরসা হয়ে উঠেছিল। ওর বাড়ির লোকও শুভম কে খুব পছন্দ করত তাই এক কথায় জোর করেই কোন এক মন্দিরে গিয়ে মাম এর বাবা-মা , মামের সাথে শুভম এর বিয়ে দিয়ে দেয়।

কিশোরগঞ্জ জেলা আইনজীবী সহকারী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত।

স্কুল জীবনটাকে আজও বড্ড মিস করি, টিফিন টাইমে বন্ধুদের সাথে টিফিন ভাগ করে খাওয়ার মজাটাই ছিল আলাদা।

দিশা ওর মায়ের কথা শুনে আরো জড়ে চিৎকার করে কান্না সুরু করে দেয় আর বলে রক্তিম তুমি আমাকেকেনো সব কিছু আগে খুলে বলোনি। কেনো বলোনি যে অসমাপ্ত স্বার্থপর গল্প আমি যাকে এতোদিন ধরে খুজে বেরিয়েছি সেটা আরকেউ না সেটা তুমি ছিলে। কেনো বলোনি রক্তিমকেনো। এসব কিছু বলছে আর পাগলের মতো চিত্কার করে কান্না করছে দিশা।

সি নিয়ে তুমি যেই কলেজে পড় ‘সেই ভর্তি হই। সেখানে গিয়ে সারাক্ষণ শুধু তোমাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতাম যেনো তুমি বুঝতে না পারো।

এই পাগলি মেয়ে তুমি কাঁদছোকেনো। কান্না থামাও বলছি। তুমি যানো না আমি তোমার চক্ষে পানি সয্য করতে পানি না। প্লিজ তুমি কান্না থামাও।

মেয়েটি ভাবল, ছেলেটি মারাগেল। ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে আমার বাসায় গোলাপের তোড়া আর চিঠি কোথায় থেকে এল!! মন খারাপ করে ভাবতে লাগলো এমন একটা দিনে বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে দু’জন হেটে ছিলাম। তার বাড়ীতে যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু সে নেয়নি তাই যাওয়া হয়নি। অথচ বাড়ীর নিকটবর্তী সেই হাটা চলার পথের পাশে তার কবর দেখতে হয়েছে আমাকে। ভাবতে ভাবতে মেয়েটি ফুলগুলিকে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখল। ভালোবাসার গল্প

রশিদাবাদ ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান হলেন – ফারুক

ফোন টিপার অপরাধে রোজ একবার হলেও । সীমিত আকারে মায়ের মুখে গালাগালি খাওয়া আমি!

দেখেন ম্যাডাম ‘আমি আবারো বলছি আমি রক্তিমকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে পারবো না। আপনি চাইলেই আমার চাকরীটা শেষ করে দিতে পারেন। এতে আমার কোনো আপত্তি নে। কিন্তু তাও আমি আপনার কথা এখন মানতে পারবো না।

দিশা ওর কথা শুনে সাথে সাথে কাঁদতে কাঁদতে মাথাটা রক্তিমের মুখের কাছে নিয়ে যায়। তখন রক্তিম সাথে সাথে ওর কপালে একটা ভালোবাসার পরশ একে দেয়। তারপর হঠাৎ রক্তিমেরকেমন যানি লাগতে শুরু করে। তাই….

এই বলে সে রক্তিমকে জরিয়ে ধরে চিতংকার করে কান্না শুরু করে দিলো। তারপরেও যখন দেখলো যে রক্তিম কোনো কথা বলছে না তখন আস্তে করে ওর রক্ত মাখা ঠোঁটে নিজের দুটো ঠোঁট মিলিয়ে দিলো। এভাবে কতোক্ষণ রাখলো তা বলতে পারবে না। কিন্তু এক সময় যখন হঠাৎ রক্তিম জোড়ে নিঃশ্বাস নিয়ে দিশাকে জড়িয়ে ধরলো তখনি দিশা রক্তিমের ঠোঁট থেকে নিজের ঠোঁট দুটো ছারিয়ে নিলো। সে রক্তিমকে জাগতে দেখে খুশিতে কাঁদতে কাঁদতে ওকে আবারও শক্ত করে জরিয়ে ধরলো।

যাও, ওকে এখুনি আমাদের বাসা থেকে বের করে দেও। পুরা পার্টিটাই নষ্ট করে দিল জানোয়ারটা। এখুনি বিদেয় করো এটাকে।

রূপগঞ্জে সরকারি রাস্তা কেটে ক্লাব নির্মাণ

Report this page